প্রকাশিত: ১৬/০৪/২০১৭ ৬:৪৫ এএম

প্রচণ্ড গরম। বাইরে বেশ রোদ। একটু পরপর গলা শুকিয়ে যাচ্ছে। কিছুই খেতে মন চায় না এ সময়। এমন আবহাওয়ায় দিনভর বারবার এমন খাবার বেছে নিন যাতে জলীয় অংশ বেশি। এ ধরনের খাবার আপনার পিপাসা মেটাবে, মেটাবে পানির চাহিদা। সুস্থ থাকতেও সাহায্য করবে। আসুন, জেনে নিই এ রকম কিছু খাবারের কথা:

তরমুজ: তরমুজের প্রায় ৯০ শতাংশ পানি। এ ছাড়া তরমুজে সহজ শর্করা বা গ্লুকোজও আছে। তাই এই ফল সরাসরি শক্তি জোগায়।

দই-চিড়া: গরমে নাশতা হিসেবে ঠান্ডা টক দই ও ভেজানো চিড়া খেয়ে স্বস্তি পাবেন। এতে আপনি শর্করা ও প্রোটিন—দুটোই পেয়ে যাবেন। দই-চিড়ার সঙ্গে মেশাতে পারেন কলা বা অন্যান্য ফলও। তাহলে পরিপূর্ণ একটি খাবার হবে। এটি সহজে হজম হয় এবং শরীর ঠান্ডা রাখে।

সালাদ: দুপুরে বা বিকেলে শসা, টমেটো, ক্যাপসিকামসহ বেশ খানিকটা সালাদ খেয়ে নিন। ক্যাপসিকামের ৯২ শতাংশই পানি। তা ছাড়া এতে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ আছে। শসায় পানির পরিমাণ অনেক। টমেটোতে পানি ছাড়াও ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাবেন, যা আপনার ক্লান্তি দূর করবে। লেটুস পাতা যোগ করলে আরও ভালো। লেটুসে ৯৬ শতাংশ পানি থাকে।

ফলের রস: দাবদাহের সময় প্রচুর পানি পান করেও যেন পিপাসা মিটতে চায় না। তাই এ সময় বাইরে থেকে ঘরে ফিরে লেবু মেশানো পানি, পুদিনা পাতা দিয়ে লেবুর শরবত, মাল্টার রস বা কমলার রস বা ডাবের পানি এনে দেবে শীতলতা ও আরাম। চা-কফি একটু কমই খান এ সময়। ঘেমে-নেয়ে শরীর পানির পাশাপাশি লবণও হারায়। তাই লেবু-পানিতে একটুখানি লবণ মিশিয়ে নিতে পারেন।

পাঠকের মতামত

পর্যটন সম্ভাবনায় ভরপুর মহেশখালীর ধুইল্যাজুড়ি পাহাড়

বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালীর শাপলাপুর ইউনিয়নের ‘ধুইল্যাজুড়ি পাহাড়ি ঢালা’ পর্যটন সম্ভাবনায় ভরপুর। সুউচ্চ পাহাড়, ...

একসাথে পাহাড় ও সমুদ্র দেখতে চাইলে ঘুরে আসুন পাটুয়ারটেক সমুদ্র সৈকত

ইমতিয়াজ মাহমুদ ইমন দেশের ভ্রমণপিপাসু অনেকের প্রথম পছন্দের জায়গা হল কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। দেশের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতের ...